নারীবাদের পালে হাওয়া দিচ্ছেন , এর ফল নিতে প্রস্তুত আছেন তো ? আহমেদ রফিক বারকি
নারীবাদের পালে হাওয়া দিচ্ছেন , এর ফল নিতে প্রস্তুত আছেন তো ?
আহমেদ রফিক বারকি
কিছুদিন আগে একজন ৫৫ বছর বয়সী নারীবাদির সাক্ষাৎকার নিয়ে ইন্টারনেটে রীতিমত হইচই পড়ে যায়। তিনি বলেছিলেন, "নারীবাদ একটা ধোঁকাবাজি, এটা আমাকে গত ৫৫ বছর বিয়ে করতে দেয়নি।"
সেই শুরু থেকেই বিয়েকে সেক্সিস্ট , পুরুষের নারী দমনের হাতিয়ার হিসেবে দেখিয়ে আসা নারীবাদিদের মুখে যখন এরকম কথা শুনতে পাওয়া যায় তখন এটা স্পস্ট যে , কোথাও কোনো সমস্যা আছে।
নারীবাদের ফসল ঠিক যেভাবে ঘরে আসার কথা ছিলো সেরকম আসছে না।
তাহলে নারীর ক্ষমতায়নের কথা বলে আসা সেই আদর্শ তাদের বয়স্কাদের কি দিয়েছে আর সেসব বয়স্কা নারীবাদিদের অবস্থাই বা কি হয়েছে- চলুন দেখে আসি।
বয়স্কা নারীবাদিঃ আধুনিক নারীবাদ যতগুলো ব্যাপারে উত্তর দিতে পারেনি তার মধ্যে একটা হল বয়স্ক নারীবাদি।
অন্য নারীদের কথা দূরে থাক , স্বয়ং নারীবাদিরাই বৃদ্ধ বয়সে কি ধরণের নিশ্চয়তা পাবে এ নিয়ে নারীবাদ কোনোদিন চিন্তিত ছিলো না।
ফলাফল, অগণিত অথর্ব অসুখি নারীবাদি বুড়ি। এই বুড়িয়ে যাওয়া নারীবাদিদের বলতে শোনা যাচ্ছে , আমরা তো যা চেয়েছিলাম সব পেয়েছি। ক্ষমতা, নারী স্বাধীনতা, ক্যারিয়ার। কিন্তু আমি সুখি নই কেনো? আমার জন্য কেউ নেই কেন?
আসলেই কেউ নেই। নিজেরা আজীবন পরিবারতন্ত্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন, কেউ নিজের পরিবার ছেড়ে এসেছেন , কত সাজানো পরিবার ভেঙ্গে দিয়েছেন , তাই নিজেদের পরিবার থাকার প্রশ্নই ওঠে না।
'সহযোদ্ধাদের' অবস্থাও একই রকম , কেউ হাসপাতালে , কেউ হোমলেস , কেউ ওল্ডশেল্টার হোমে। তবে যেখানেই থাকেন এটা নিশ্চিত , আছেন একাকী আর অসুখী। নারীবাদি র্যালিগুলোতেও যাওয়া হয়না, র্যালিগুলোর সাথে তাল মিলিয়ে হাটার শক্তি নেই।
নতুন প্রজন্মের মেয়েরাও তাদের কথা শোনে না। Yale ইউনিভার্সিটির একজন প্রফেসর নারীবাদ নিয়ে গবেষণার পর উপসংহার টেনেছেন এভাবে, " নারীবাদ তার চলার পথে ফেলে গেছে কিছু একাকী, অসুখী আর নিঃসন্তান মহিলাকে"
আহমেদ রফিক বারকি
কিছুদিন আগে একজন ৫৫ বছর বয়সী নারীবাদির সাক্ষাৎকার নিয়ে ইন্টারনেটে রীতিমত হইচই পড়ে যায়। তিনি বলেছিলেন, "নারীবাদ একটা ধোঁকাবাজি, এটা আমাকে গত ৫৫ বছর বিয়ে করতে দেয়নি।"
সেই শুরু থেকেই বিয়েকে সেক্সিস্ট , পুরুষের নারী দমনের হাতিয়ার হিসেবে দেখিয়ে আসা নারীবাদিদের মুখে যখন এরকম কথা শুনতে পাওয়া যায় তখন এটা স্পস্ট যে , কোথাও কোনো সমস্যা আছে।
নারীবাদের ফসল ঠিক যেভাবে ঘরে আসার কথা ছিলো সেরকম আসছে না।
তাহলে নারীর ক্ষমতায়নের কথা বলে আসা সেই আদর্শ তাদের বয়স্কাদের কি দিয়েছে আর সেসব বয়স্কা নারীবাদিদের অবস্থাই বা কি হয়েছে- চলুন দেখে আসি।
বয়স্কা নারীবাদিঃ আধুনিক নারীবাদ যতগুলো ব্যাপারে উত্তর দিতে পারেনি তার মধ্যে একটা হল বয়স্ক নারীবাদি।
অন্য নারীদের কথা দূরে থাক , স্বয়ং নারীবাদিরাই বৃদ্ধ বয়সে কি ধরণের নিশ্চয়তা পাবে এ নিয়ে নারীবাদ কোনোদিন চিন্তিত ছিলো না।
ফলাফল, অগণিত অথর্ব অসুখি নারীবাদি বুড়ি। এই বুড়িয়ে যাওয়া নারীবাদিদের বলতে শোনা যাচ্ছে , আমরা তো যা চেয়েছিলাম সব পেয়েছি। ক্ষমতা, নারী স্বাধীনতা, ক্যারিয়ার। কিন্তু আমি সুখি নই কেনো? আমার জন্য কেউ নেই কেন?
আসলেই কেউ নেই। নিজেরা আজীবন পরিবারতন্ত্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন, কেউ নিজের পরিবার ছেড়ে এসেছেন , কত সাজানো পরিবার ভেঙ্গে দিয়েছেন , তাই নিজেদের পরিবার থাকার প্রশ্নই ওঠে না।
'সহযোদ্ধাদের' অবস্থাও একই রকম , কেউ হাসপাতালে , কেউ হোমলেস , কেউ ওল্ডশেল্টার হোমে। তবে যেখানেই থাকেন এটা নিশ্চিত , আছেন একাকী আর অসুখী। নারীবাদি র্যালিগুলোতেও যাওয়া হয়না, র্যালিগুলোর সাথে তাল মিলিয়ে হাটার শক্তি নেই।
নতুন প্রজন্মের মেয়েরাও তাদের কথা শোনে না। Yale ইউনিভার্সিটির একজন প্রফেসর নারীবাদ নিয়ে গবেষণার পর উপসংহার টেনেছেন এভাবে, " নারীবাদ তার চলার পথে ফেলে গেছে কিছু একাকী, অসুখী আর নিঃসন্তান মহিলাকে"

No comments