বুশফায়ার পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি ঘটেছে অস্ট্রেলিয়ান নেটিভ বার্ড চিলের কারণে।
বুশফায়ার পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি ঘটেছে অস্ট্রেলিয়ান নেটিভ বার্ড চিলের কারণে।
আতিকুর রহমান
লন্ডনভিত্তিক ডেইলি মেইল সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার বুশফায়ারের কারণের উপর এক অনুসন্ধানী রিপোর্ট করেছে। সেখানে বলা হয়েছে বুশফায়ার পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি ঘটেছে অস্ট্রেলিয়ান নেটিভ বার্ড চিলের কারণে।
তারা বলছে যেসব স্থানে অলরেডি আগুন লেগেছে সেখান থেকে আগুন লাগা কাঠি এই চিলগুলো সংগ্রহ করে। কাঠির যে প্রান্তে আগুন লেগেছে চিল তার বিপরীত প্রান্তে ঠোঁট লাগিয়ে যে স্থানে আগুন লাগেনি সেখানে গিয়ে তা নিক্ষেপ করে।
কেন চিল একাজটি করে তাও রিপোর্টে উল্লেখিত হয়েছে। চিল যখন আগুন লাগা কাঠি কোন গর্তের উপরিভাগে বা যেখানে ইঁদুর বা এ জাতীয় শিকার রয়েছে সেখানে নিক্ষেপ করে তখন উত্তাপ পেয়ে শিকার মাটির উপরিভাগে উঠে আসে। আর তখন চিল তার শিকারকে ধরে ফেলে। আর এভাবেই আগুন নতুন নতুন স্থানে ছড়িয়ে পরে।
এবার আসুন ১৪০০ বছর আগের একখানা হাদীছের দিকে লক্ষ্য করি।
‘আবদুল্লাহ ইব্নু ‘উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ হাফসা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন, তিনি বলেন, আল্লাহ্র রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, পাঁচ প্রকার প্রাণী যে হত্যা করবে তার কোন দোষ নেই। (যেমন) কাক, চিল, ইঁদুর, বিচ্ছু ও হিংস্র কুকুর। [সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১৮২৮, হাদিসের মান: সহিহ হাদিস]
অপর এক হাদীছে উল্লেখিত হয়েছে এসব প্রাণী ইহরাম অবস্থায় হত্যা করা যাবে।
ইঁদুর, বিচ্ছু ও হিংস্র কুকুর হত্যার বিষয়টি সহজেই বুদ্ধির বিচারে ধরা পরে। বুঝে আসে কেন তাদের হত্যা উপকার বয়ে আনতে পারে। কিন্তু কাক বা চিলের বিষয়টি সহজ হিসেবে ধরা পড়েনা। কিন্তু বর্তমান রিসার্সের ফলে বুঝে আসে চিল হত্যার সুফল কি।
উপরের আলোচনা থেকে আরও একটি বিষয় আমাদের কাছে পরিষ্কার হয় তা হলোঃ কোরআন-সুন্নাহয় অনেক কিছু আমাদের যুক্তির বিচারে অগ্রহনযোগ্য বা যুক্তিপূর্ণ মনে না হলেও এর মাঝে নিঃসন্দেহে হিকমাহ ও কল্যাণ রয়েছে। অতএব আল্লাহ ও তার রাসূলের প্রদত্ত হুকুমসমূহ পালন করা অত্যাবশকীয়।
আতিকুর রহমান
লন্ডনভিত্তিক ডেইলি মেইল সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার বুশফায়ারের কারণের উপর এক অনুসন্ধানী রিপোর্ট করেছে। সেখানে বলা হয়েছে বুশফায়ার পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি ঘটেছে অস্ট্রেলিয়ান নেটিভ বার্ড চিলের কারণে।
তারা বলছে যেসব স্থানে অলরেডি আগুন লেগেছে সেখান থেকে আগুন লাগা কাঠি এই চিলগুলো সংগ্রহ করে। কাঠির যে প্রান্তে আগুন লেগেছে চিল তার বিপরীত প্রান্তে ঠোঁট লাগিয়ে যে স্থানে আগুন লাগেনি সেখানে গিয়ে তা নিক্ষেপ করে।
কেন চিল একাজটি করে তাও রিপোর্টে উল্লেখিত হয়েছে। চিল যখন আগুন লাগা কাঠি কোন গর্তের উপরিভাগে বা যেখানে ইঁদুর বা এ জাতীয় শিকার রয়েছে সেখানে নিক্ষেপ করে তখন উত্তাপ পেয়ে শিকার মাটির উপরিভাগে উঠে আসে। আর তখন চিল তার শিকারকে ধরে ফেলে। আর এভাবেই আগুন নতুন নতুন স্থানে ছড়িয়ে পরে।
এবার আসুন ১৪০০ বছর আগের একখানা হাদীছের দিকে লক্ষ্য করি।
‘আবদুল্লাহ ইব্নু ‘উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ হাফসা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন, তিনি বলেন, আল্লাহ্র রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, পাঁচ প্রকার প্রাণী যে হত্যা করবে তার কোন দোষ নেই। (যেমন) কাক, চিল, ইঁদুর, বিচ্ছু ও হিংস্র কুকুর। [সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১৮২৮, হাদিসের মান: সহিহ হাদিস]
অপর এক হাদীছে উল্লেখিত হয়েছে এসব প্রাণী ইহরাম অবস্থায় হত্যা করা যাবে।
ইঁদুর, বিচ্ছু ও হিংস্র কুকুর হত্যার বিষয়টি সহজেই বুদ্ধির বিচারে ধরা পরে। বুঝে আসে কেন তাদের হত্যা উপকার বয়ে আনতে পারে। কিন্তু কাক বা চিলের বিষয়টি সহজ হিসেবে ধরা পড়েনা। কিন্তু বর্তমান রিসার্সের ফলে বুঝে আসে চিল হত্যার সুফল কি।
উপরের আলোচনা থেকে আরও একটি বিষয় আমাদের কাছে পরিষ্কার হয় তা হলোঃ কোরআন-সুন্নাহয় অনেক কিছু আমাদের যুক্তির বিচারে অগ্রহনযোগ্য বা যুক্তিপূর্ণ মনে না হলেও এর মাঝে নিঃসন্দেহে হিকমাহ ও কল্যাণ রয়েছে। অতএব আল্লাহ ও তার রাসূলের প্রদত্ত হুকুমসমূহ পালন করা অত্যাবশকীয়।


No comments