করোনা ভাইরাসের প্লেগে চায়না ঃ জাকির বিন মালিক
করোনা ভাইরাসের প্লেগে চায়না।
জাকির বিন মালিক
কোন জায়গায় প্লেগ হলে কিভাবে এটাকে
কন্ট্রোল করতে হয়? (এখানে প্লেগ মানে
যেকোন ভাইরাস/ব্যাকটেরিয়া জনিত এমন কোন
রোগ, যার আক্রমনে মহামারী হয়ে বহু মানুষের
মৃত্যু হয়। )
তা চায়না হাড়ে হাড়ে বুঝতেছে।
.
উহান নগরীকে তারা সম্পূর্ণ ব্লক
(কোয়ারান্টাইন) করে দিয়েছে, কেউ সেই নগরীতে
প্রবেশ করতে পারতেছেনা, কেউ বের হতেও
পারতেছেনা।
.
কারন হল, করোনা ভাইরাস প্রায় অনেকের (বা
সকলেরই) দেহেই চলে গেছে, যদিও সিম্পটম
হয়তো আসেনি। তারা যদি উহানের বাহিরে চলে
যায়, তারা আরো বেশী লোককে আক্রান্ত
করবে। এটা আরো ছড়িয়ে যাবে।
.
কাজেই উহান থেকে বাহিরে গিয়ে আসলে লাভ
নেই, কারন ভাইরাস বডিতে অলরেডী অবস্থান
করছে। উহানে যারা আছে, তাদের এখন উহানেই
থাকতে হবে। থাকলেই মরতে হবে, এমন গ্যারান্টি
না। বরং শরীর এই ভাইরাসকে না চিনলেও
কিছুদিনের মধ্যেই সে হয়তো এর সাথে যুদ্ধ
করে জয়ী হবে। না হলে মৃত্যু হবে। তবে মৃত্যু ঠিক
গ্যারান্টেড না। তবে মৃত্যুর যথেষ্ঠ সম্ভাবনা
আছে এটা সত্য।
উহান থেকে বের হয়ে আর কোথাও গেলে, কোন
লাভ নাই। বাচার সম্ভাবনা বাড়বেও না , কমবেও
না। কারন বডিতে অলরেডী করোনা ঢুকে বসে
আছে। বরং উহান থেকে বের হয়ে গেলে রোগ
অকারনে ছড়াবে।
.
কাজেই প্লেগ যদি কোন শহরে ছড়ানো শুরু করে
তাহলে আসলে করণীয় হল:
এক. কেউ ওই শহরে না ঢুকে।
দুই. ওই শহরে অলরেডী যারা আছে, তারা
সেখানেই থাকা। আর কোন শহরে পালিয়ে না
যাওয়া। পালিয়ে গিয়ে আসলে কোন লাভ নাই।
.
জেনারেলী এটাই প্লেগকে থামানোর নিয়ম।
এরকম প্লেগ মাঝে মাঝেই হয়। পরে আবার
থেমেও যায়। কারন মানুষের বডি প্রথমে না
পারলেও ( কারন আপনার শ্বেত রক্ত কণিকা এই
নতুন ভাইরাসকে চিনেনা, হঠাৎ আক্রমন করায় সে
পরাভূত হচ্ছে ), পরে ঠিকই ভাইরাস/
ব্যাকটেরিয়াকে যুদ্ধ করে পরাজিত করতে পারে।
.
আজ চায়না বিজ্ঞান করে এটা বুঝেছে। সবাই
বুঝেছে অবশ্য। কিন্তু খেয়াল করবেন, আগে
কিন্তু মানুষ এটা জানতোনা। কারন ভাইরাস/
ব্যাকটেরিয়া কিভাবে মিউটেট করে ছড়িয়ে যায়,
কিভাবে মানুষকে আক্রান্ত করে, তা কিন্তু মানুষ
জানতোনা, পুরো প্রসেসটা সম্পর্কেই মানুষ
অন্ধ ছিল। তাইনা?
আগে এরকম একবার প্লেগ হলে লক্ষ লক্ষ
লোক মারা যেতো। এখন কয়েকশ/হাজারের র
বেশী মরেনা। কারন এখন মানুষ বিজ্ঞান করে
এটা বুঝেছে।
রোমান এমপায়ারের মূল পপুলেশন একবার
অর্ধেক হয়ে গিয়েছিল, এই প্লেগ হয়ে। কারন
এটাকে তারা থামাতেই পারেনি।
.
কথা সেইটা না। কথা হল , এটা মুহাম্মদ ,
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জানলেন
কিভাবে?
.
সম্ভবত: ইসলামই পৃথিবীর একমাত্র ধর্ম
যেখানে একথাটি বলা আছে। রসূল(স) নির্দেেশ
দিয়ে রেখেছেন, যে যদি তুমি এরকম প্লেগের
মাঝে পড়ে যাও। আর মুভ কইরোনা, সেখানেই
থাকো। আর যদি জানো কোথাও প্লেগ হচ্ছে,
তাহলে সে জায়গাটা এভয়েড করে চলো, সেখানে
যেওনা।
.
কিভাবে সম্ভব বলেন তো এটা? রোমান
পারসিয়ান কেউ কিন্তু জানতোনা? আঠারোশপারসিয়ান কেউ কিন্তু জানতোনা? আঠারোশো
সালের পর মানুষ এটা জানছে।
আগে তো মানুষ বুঝতো না যে মুহাম্মদ কেন এই
কথা বললেন? তারা ভাবতো, এ কেমন কথা, কেন
ওই প্লেগের শহরে থেকে আমি মরবো?
কিন্তু এখন দেখেন, সব ক্লিয়ার।
.
একজন সাহাবী(রা) প্লেগের মধ্যে পড়ে গেলে
উমার (রা) তাঁকে কল করেন, চিঠি পাঠিয়ে। সাহাবী
(রা) প্রতি উত্তরে পাঠান, যে রসুল(স) তাঁকে
প্লেগের মধ্যে পড়ে গেলে আর মুভ করতে মানা
করেছেন। তাই তিনি আর মুভ করছেন না। তিনি ওই
শহরে অবস্থান করে প্লেগেই মৃত্যুবরণ করেন।
কত বড় আত্মত্যাগ দেখেন। শুনলাম মানলাম -
তো এটাই। উনি সাহাবী(রা) আবু উবাইদা আমির
ইবনুল জাররাহ।
.
যদি উনি মদীনা চলে আসতেন? প্লেগ মদীনায়
ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা তৈরী হতো, রাইট?।
আল্লাহ মদীনা কে হেফাজত করেছেন এবং
করবেনও।
রোমান এমপায়ার ধ্বংস হয়েছে, কিন্তু ইসলাম?
কিচ্ছু হয়নি। কারন ওয়াহীর জ্ঞান।
.
মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম,
সন্দেহ নাই, তাঁর জ্ঞান ছিল ওয়াহীর মাধ্যমে
প্রাপ্ত। একদম সুনিশ্চিত।
.
আল্লাহুম্মা স্বল্লী আলা মুহাম্মদ, ওয়া আলা
আলি মুহাম্মদ।
.
হে নবী, ধন্য আমরা, তোমার মত রসূল(স) এর
উম্মাত হতে পেরে। ইটস আ প্রিভিলেজ, ইটস আ
অনার।
====
জাযাকাল্লাহু খইরন।
====
মূল হাদীসটি:
''যারা মুল হাদিসটি জানতে চানঃ
পরিচ্ছেদঃ ২৩০১. প্লেগ রোগের বর্ণনা
৫৩১৭। হাফস ইবনু উমর (রহঃ) ... উসামা ইবনু
যায়েদ (রাঃ) থেকে সা'দ (রাঃ) এর কাছে নাবী
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা
করেছেন যে তিনি বলেছেনঃ যখন তোমরা কোন
এলাকায় প্লেগের প্রাদুর্ভাবের সংবাদ পাও
তখন সেই এলাকায় প্রবেশ করো না। আর
তোমরা যেখানে অবস্থান কর, তথায় প্লেগের
প্রাদুর্ভাব ঘটলে সেখান থেকে বেরিয়ে যেয়ো না।
(বর্ণনাকারী হাবীব ইবনু আবূ সাবিত বলেন) আমি
জিজ্ঞাসা করলামঃ আপনি কি উসামা (রাঃ) কে এ
হাদীস সা'দ (রাঃ) এর কাছে বর্ণনা করতে
শুনেছেন যে, (সা'দ) তাতে কোন অসম্মতি প্রকাশ
করেননি? ইবরাহীম ইবনু সা'দ বলেনঃ হ্যাঁ।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
বর্ণনাকারী রাবীঃ উসামাহ ইবনু যায়দ (রাঃ)
ইসলামী ফাউন্ডেশন থেকে প্রকাশিত সহীহ
বুখারীর হাদিস নাম্বার ৫৩১৭'' - রিফাত রাশীদ
থেকে।
.
আরেকটা কথা: ইসলামে সাপ-বাদুড় এ জাতীয়
প্রাণী খাওয়া হারাম। খুব সম্ভবত: এরকম একটি
প্রাণী থেকেই এই করোনা ভাইরাস এসেছে।
করোনা জাতীয় ভাইরাস: এগুলো কখনও
তৃণভোজী প্রাণী গরু-ছাগল-মুরগী এসব থেকে
আসেনা। মাথায় রাখবেন কিন্তু
জাকির বিন মালিক
কোন জায়গায় প্লেগ হলে কিভাবে এটাকে
কন্ট্রোল করতে হয়? (এখানে প্লেগ মানে
যেকোন ভাইরাস/ব্যাকটেরিয়া জনিত এমন কোন
রোগ, যার আক্রমনে মহামারী হয়ে বহু মানুষের
মৃত্যু হয়। )
তা চায়না হাড়ে হাড়ে বুঝতেছে।
.
উহান নগরীকে তারা সম্পূর্ণ ব্লক
(কোয়ারান্টাইন) করে দিয়েছে, কেউ সেই নগরীতে
প্রবেশ করতে পারতেছেনা, কেউ বের হতেও
পারতেছেনা।
.
কারন হল, করোনা ভাইরাস প্রায় অনেকের (বা
সকলেরই) দেহেই চলে গেছে, যদিও সিম্পটম
হয়তো আসেনি। তারা যদি উহানের বাহিরে চলে
যায়, তারা আরো বেশী লোককে আক্রান্ত
করবে। এটা আরো ছড়িয়ে যাবে।
.
কাজেই উহান থেকে বাহিরে গিয়ে আসলে লাভ
নেই, কারন ভাইরাস বডিতে অলরেডী অবস্থান
করছে। উহানে যারা আছে, তাদের এখন উহানেই
থাকতে হবে। থাকলেই মরতে হবে, এমন গ্যারান্টি
না। বরং শরীর এই ভাইরাসকে না চিনলেও
কিছুদিনের মধ্যেই সে হয়তো এর সাথে যুদ্ধ
করে জয়ী হবে। না হলে মৃত্যু হবে। তবে মৃত্যু ঠিক
গ্যারান্টেড না। তবে মৃত্যুর যথেষ্ঠ সম্ভাবনা
আছে এটা সত্য।
উহান থেকে বের হয়ে আর কোথাও গেলে, কোন
লাভ নাই। বাচার সম্ভাবনা বাড়বেও না , কমবেও
না। কারন বডিতে অলরেডী করোনা ঢুকে বসে
আছে। বরং উহান থেকে বের হয়ে গেলে রোগ
অকারনে ছড়াবে।
.
কাজেই প্লেগ যদি কোন শহরে ছড়ানো শুরু করে
তাহলে আসলে করণীয় হল:
এক. কেউ ওই শহরে না ঢুকে।
দুই. ওই শহরে অলরেডী যারা আছে, তারা
সেখানেই থাকা। আর কোন শহরে পালিয়ে না
যাওয়া। পালিয়ে গিয়ে আসলে কোন লাভ নাই।
.
জেনারেলী এটাই প্লেগকে থামানোর নিয়ম।
এরকম প্লেগ মাঝে মাঝেই হয়। পরে আবার
থেমেও যায়। কারন মানুষের বডি প্রথমে না
পারলেও ( কারন আপনার শ্বেত রক্ত কণিকা এই
নতুন ভাইরাসকে চিনেনা, হঠাৎ আক্রমন করায় সে
পরাভূত হচ্ছে ), পরে ঠিকই ভাইরাস/
ব্যাকটেরিয়াকে যুদ্ধ করে পরাজিত করতে পারে।
.
আজ চায়না বিজ্ঞান করে এটা বুঝেছে। সবাই
বুঝেছে অবশ্য। কিন্তু খেয়াল করবেন, আগে
কিন্তু মানুষ এটা জানতোনা। কারন ভাইরাস/
ব্যাকটেরিয়া কিভাবে মিউটেট করে ছড়িয়ে যায়,
কিভাবে মানুষকে আক্রান্ত করে, তা কিন্তু মানুষ
জানতোনা, পুরো প্রসেসটা সম্পর্কেই মানুষ
অন্ধ ছিল। তাইনা?
আগে এরকম একবার প্লেগ হলে লক্ষ লক্ষ
লোক মারা যেতো। এখন কয়েকশ/হাজারের র
বেশী মরেনা। কারন এখন মানুষ বিজ্ঞান করে
এটা বুঝেছে।
রোমান এমপায়ারের মূল পপুলেশন একবার
অর্ধেক হয়ে গিয়েছিল, এই প্লেগ হয়ে। কারন
এটাকে তারা থামাতেই পারেনি।
.
কথা সেইটা না। কথা হল , এটা মুহাম্মদ ,
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জানলেন
কিভাবে?
.
সম্ভবত: ইসলামই পৃথিবীর একমাত্র ধর্ম
যেখানে একথাটি বলা আছে। রসূল(স) নির্দেেশ
দিয়ে রেখেছেন, যে যদি তুমি এরকম প্লেগের
মাঝে পড়ে যাও। আর মুভ কইরোনা, সেখানেই
থাকো। আর যদি জানো কোথাও প্লেগ হচ্ছে,
তাহলে সে জায়গাটা এভয়েড করে চলো, সেখানে
যেওনা।
.
কিভাবে সম্ভব বলেন তো এটা? রোমান
পারসিয়ান কেউ কিন্তু জানতোনা? আঠারোশপারসিয়ান কেউ কিন্তু জানতোনা? আঠারোশো
সালের পর মানুষ এটা জানছে।
আগে তো মানুষ বুঝতো না যে মুহাম্মদ কেন এই
কথা বললেন? তারা ভাবতো, এ কেমন কথা, কেন
ওই প্লেগের শহরে থেকে আমি মরবো?
কিন্তু এখন দেখেন, সব ক্লিয়ার।
.
একজন সাহাবী(রা) প্লেগের মধ্যে পড়ে গেলে
উমার (রা) তাঁকে কল করেন, চিঠি পাঠিয়ে। সাহাবী
(রা) প্রতি উত্তরে পাঠান, যে রসুল(স) তাঁকে
প্লেগের মধ্যে পড়ে গেলে আর মুভ করতে মানা
করেছেন। তাই তিনি আর মুভ করছেন না। তিনি ওই
শহরে অবস্থান করে প্লেগেই মৃত্যুবরণ করেন।
কত বড় আত্মত্যাগ দেখেন। শুনলাম মানলাম -
তো এটাই। উনি সাহাবী(রা) আবু উবাইদা আমির
ইবনুল জাররাহ।
.
যদি উনি মদীনা চলে আসতেন? প্লেগ মদীনায়
ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা তৈরী হতো, রাইট?।
আল্লাহ মদীনা কে হেফাজত করেছেন এবং
করবেনও।
রোমান এমপায়ার ধ্বংস হয়েছে, কিন্তু ইসলাম?
কিচ্ছু হয়নি। কারন ওয়াহীর জ্ঞান।
.
মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম,
সন্দেহ নাই, তাঁর জ্ঞান ছিল ওয়াহীর মাধ্যমে
প্রাপ্ত। একদম সুনিশ্চিত।
.
আল্লাহুম্মা স্বল্লী আলা মুহাম্মদ, ওয়া আলা
আলি মুহাম্মদ।
.
হে নবী, ধন্য আমরা, তোমার মত রসূল(স) এর
উম্মাত হতে পেরে। ইটস আ প্রিভিলেজ, ইটস আ
অনার।
====
জাযাকাল্লাহু খইরন।
====
মূল হাদীসটি:
''যারা মুল হাদিসটি জানতে চানঃ
পরিচ্ছেদঃ ২৩০১. প্লেগ রোগের বর্ণনা
৫৩১৭। হাফস ইবনু উমর (রহঃ) ... উসামা ইবনু
যায়েদ (রাঃ) থেকে সা'দ (রাঃ) এর কাছে নাবী
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা
করেছেন যে তিনি বলেছেনঃ যখন তোমরা কোন
এলাকায় প্লেগের প্রাদুর্ভাবের সংবাদ পাও
তখন সেই এলাকায় প্রবেশ করো না। আর
তোমরা যেখানে অবস্থান কর, তথায় প্লেগের
প্রাদুর্ভাব ঘটলে সেখান থেকে বেরিয়ে যেয়ো না।
(বর্ণনাকারী হাবীব ইবনু আবূ সাবিত বলেন) আমি
জিজ্ঞাসা করলামঃ আপনি কি উসামা (রাঃ) কে এ
হাদীস সা'দ (রাঃ) এর কাছে বর্ণনা করতে
শুনেছেন যে, (সা'দ) তাতে কোন অসম্মতি প্রকাশ
করেননি? ইবরাহীম ইবনু সা'দ বলেনঃ হ্যাঁ।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
বর্ণনাকারী রাবীঃ উসামাহ ইবনু যায়দ (রাঃ)
ইসলামী ফাউন্ডেশন থেকে প্রকাশিত সহীহ
বুখারীর হাদিস নাম্বার ৫৩১৭'' - রিফাত রাশীদ
থেকে।
.
আরেকটা কথা: ইসলামে সাপ-বাদুড় এ জাতীয়
প্রাণী খাওয়া হারাম। খুব সম্ভবত: এরকম একটি
প্রাণী থেকেই এই করোনা ভাইরাস এসেছে।
করোনা জাতীয় ভাইরাস: এগুলো কখনও
তৃণভোজী প্রাণী গরু-ছাগল-মুরগী এসব থেকে
আসেনা। মাথায় রাখবেন কিন্তু
No comments