মহামারী নিয়ে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর কিছু নির্দেশনা
মহামারী নিয়ে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর কিছু নির্দেশনা আছে...................
১। মহামারী পীড়িত গ্রাম বা শহরে প্রবেশ নিষেধ। পক্ষান্তরে কেউ যদি পূর্ব থেকেই আক্রান্ত যায়গায় থেকে থাকে তাহলে সেখান থেকে পলায়ন করাও নিষেধ। মহামারী আক্রান্ত এলাকা থেকে পলায়ন করা জিহাদের ময়দান হতে পলায়ন করার মতোই অপরাধ।
- বুখারী ৩৪৭৩, ৫৭২৮
.
২। যখন মহামারী ছড়িয়ে পড়বে, আর তুমি সেখানেই রয়েছো, তখন সেখানে তুমি অবস্থান করবে (সেখান থেকে পলায়ন করবে না)।
- মিশকাতুল মাসাবীহ ৬১
.
৩। মহামারী কারো কারো জন্য পরীক্ষাও বটে। উসামা ইবন যায়দ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেনঃ ‘’প্লেগ শাস্তির প্রতিক। মহীয়ান গরীয়ান আল্লাহ তায়ালা তা দ্বারা তাঁর বান্দাদের কতিপয় ব্যক্তিকে পরীক্ষায় ফেলেছেন। তাই কোনো অঞ্চলে এর প্রভাবের খবর পেলে, তোমরা সেথায় যেয়ো না এবং কোনো অঞ্চলে অবস্থানকালে সেখানে প্লেগ লক্ষ্য করলে সেখান থেকে পালিয়ে যাবে না’’ মুসলিম ৫৬৬৬-(৯৩/…)
.
৪। আয়িশাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আল্লাহর রাসুল (সাঃ)-কে প্লেগ রোগ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে, উত্তরে তিনি বলেনঃ ‘’এটি এক ধরনের আযাব। আল্লাহ তায়ালা তাঁর বান্দাদের মধ্যে যাদের প্রতি ইচ্ছা করেন, তাঁদের উপর তা প্রেরন করেন। আর আল্লাহ তায়ালা তাঁর মু’মিন বান্দাগনের উপর তা রহমত করে দিয়েছেন। অতএব কোনো ব্যক্তি যখন প্লেগ রোগে আক্রান্ত যায়গায় সাওয়াবের আশায় ধৈর্যধারন করে অবস্থান করে এবং অন্তরে দৃঢ় বিশ্বাস থাকে যে, আল্লাহ তাকদীরে যা লিখে রেখেছেন তা-ই হবে, এছাড়া আর কোনো বিপদ তার উপর আসবে না, তাহলে সে একজন শহীদের সমান সাওয়াব পাবে’’ বুখারী ৩৪৭৪, ৫৭৩৪, ৬৬১৯;
.
৫। মহামারীতে মারা যাওয়া ব্যাক্তি শহীদ। মিশকাতুল মাসাবীহ - ১৫৪৬
.
৬। উবাদাহ ইবন সামিত (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেনঃ ‘’আল্লাহর রাস্তায় নিহত ব্যক্তি শহীদ, যে ব্যক্তি প্লেগ বা মহামারীতে মারা যায়, সে শহীদ। যে ব্যক্তি পেটের পীড়ায় মারা গেছে সে শহীদ, যে স্ত্রীলোক পেটের সন্তানসহ মৃত্যুবরণ করেছে, সেও শহীদ’’ দারেমী ২৪৫৩ (সনদ সহীহ)
সংগ্রহে Zakir Bin Malek
১। মহামারী পীড়িত গ্রাম বা শহরে প্রবেশ নিষেধ। পক্ষান্তরে কেউ যদি পূর্ব থেকেই আক্রান্ত যায়গায় থেকে থাকে তাহলে সেখান থেকে পলায়ন করাও নিষেধ। মহামারী আক্রান্ত এলাকা থেকে পলায়ন করা জিহাদের ময়দান হতে পলায়ন করার মতোই অপরাধ।
- বুখারী ৩৪৭৩, ৫৭২৮
.
২। যখন মহামারী ছড়িয়ে পড়বে, আর তুমি সেখানেই রয়েছো, তখন সেখানে তুমি অবস্থান করবে (সেখান থেকে পলায়ন করবে না)।
- মিশকাতুল মাসাবীহ ৬১
.
৩। মহামারী কারো কারো জন্য পরীক্ষাও বটে। উসামা ইবন যায়দ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেনঃ ‘’প্লেগ শাস্তির প্রতিক। মহীয়ান গরীয়ান আল্লাহ তায়ালা তা দ্বারা তাঁর বান্দাদের কতিপয় ব্যক্তিকে পরীক্ষায় ফেলেছেন। তাই কোনো অঞ্চলে এর প্রভাবের খবর পেলে, তোমরা সেথায় যেয়ো না এবং কোনো অঞ্চলে অবস্থানকালে সেখানে প্লেগ লক্ষ্য করলে সেখান থেকে পালিয়ে যাবে না’’ মুসলিম ৫৬৬৬-(৯৩/…)
.
৪। আয়িশাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আল্লাহর রাসুল (সাঃ)-কে প্লেগ রোগ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে, উত্তরে তিনি বলেনঃ ‘’এটি এক ধরনের আযাব। আল্লাহ তায়ালা তাঁর বান্দাদের মধ্যে যাদের প্রতি ইচ্ছা করেন, তাঁদের উপর তা প্রেরন করেন। আর আল্লাহ তায়ালা তাঁর মু’মিন বান্দাগনের উপর তা রহমত করে দিয়েছেন। অতএব কোনো ব্যক্তি যখন প্লেগ রোগে আক্রান্ত যায়গায় সাওয়াবের আশায় ধৈর্যধারন করে অবস্থান করে এবং অন্তরে দৃঢ় বিশ্বাস থাকে যে, আল্লাহ তাকদীরে যা লিখে রেখেছেন তা-ই হবে, এছাড়া আর কোনো বিপদ তার উপর আসবে না, তাহলে সে একজন শহীদের সমান সাওয়াব পাবে’’ বুখারী ৩৪৭৪, ৫৭৩৪, ৬৬১৯;
.
৫। মহামারীতে মারা যাওয়া ব্যাক্তি শহীদ। মিশকাতুল মাসাবীহ - ১৫৪৬
.
৬। উবাদাহ ইবন সামিত (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেনঃ ‘’আল্লাহর রাস্তায় নিহত ব্যক্তি শহীদ, যে ব্যক্তি প্লেগ বা মহামারীতে মারা যায়, সে শহীদ। যে ব্যক্তি পেটের পীড়ায় মারা গেছে সে শহীদ, যে স্ত্রীলোক পেটের সন্তানসহ মৃত্যুবরণ করেছে, সেও শহীদ’’ দারেমী ২৪৫৩ (সনদ সহীহ)
সংগ্রহে Zakir Bin Malek
No comments